অনেকের গায়ের রং ফর্সা হলেও ঠোটের রং কালচে। কিন্তু এ নিয়ে নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে প্রাকৃতিক কিছু উপায়। যা দিয়ে এই ঠোঁটের কালচে রংসহ আরও বেশ কিছু উপকার পাওয়া যাবে।
# কয়েক ফোটা পাতি লেবুর রস, মধু ও ম্যাসাজ ক্রিম মিশিয়ে দিনে দু’বার করে ঠোটে ম্যাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাওয়া যাবে। তবে নিয়মিত ও নিষ্ঠার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে।
# অনেকের চোখের নিচে কালো দাগ দেখা যায়। তারা লেবুর রসে মধু মিশিয়ে ম্যাসাজ করলে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হতে পারে।
# গলায় ও ঘাড়ের কালো দাগ তুলতে হলে: ৪টি বড় এলাচ, ৫/৬টি দারুচিনি, ১০/১২টি কিসমিস, ৪/৫টি চিনা বাদাম রাতভর ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরের দিন সবগুলো একসঙ্গে মিহি করে বেটে নিয়ে একটা কৌটা ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এই অবস্থায় ৭ দিন পর্যন্ত এটি অবিকৃত থাকবে। প্রতিদিন একটু করে ওই বাটা বের করে বাড়িতে পাতা দই, মধু ও গুড়ো চিনি মিশিয়ে প্যাকের মতো মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রোদে পুড়ে মলিন হওয়া চামড়া এবং স্বাভাবিক কালো ত্বকের পক্ষে এই প্যাকটি খুবই কার্যকর।
# অনেক সময় পিগমেন্টেশন (গায়ের স্বাভাবিক রং) প্রবলেমের জন্য গায়ের রং কালো হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে এক চামচ বেশন, এক চামচ পাকা আমের শাস, আধা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা। এক চামচ গাঁদা ফুলের পাঁপড়ি কাঁচা দুধ দিয়ে মিশিয়ে গোসলের আধা ঘণ্টা আগে লাগাতে হবে- এমন জায়গায় যেখানে পিগমেন্টেশন হয়েছে।